সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

কথা বলতে রাজী তো মামণি। শুধু বল, কবে কোথায় ?

নীলাঞ্জণা দিদিমণি। কোনো এক টিভিতে একদিন বলতে শুনছিলাম VC প্রোমোশান দিচ্ছে না। টাকা পয়সা দিচ্ছে না ইত্যাদি নিয়ে ওনার ক্ষোভ আছে। ক্ষোভের কারণ দেখেই ঝাঁট জ্বলে যায়। যাই হোক তবু নিজে তিনি অনশন করেননি। ছাত্রদের অনশনের 'পাশে' থেকেই প্রোমোশান পাবেন নিশ্চয়ই এবার। যাদবপুরের যে ছাত্ররা আন্দোলন করল তাদের উৎফুল্ল হতে দেখে ভালো লাগছে। মনে হচ্ছে না বাকি ৪ দফা দাবীর আর প্রয়োজন আছে। আসল কাজ তো হাসিল। সঠিক জানি না । আর দুদিন পর 'আনন্দ' সরবে, তারপর আন্দোলনের প্রয়োজন ফুরাবে হয়ত। মানুষের মুখে মুখে এখন সংবাদপত্রের ভাষা শোনা যায়। এই যেমন 'নতি স্বীকার' একটি দারুণ শব্দ। তোমার কথা না মানলে বলবে একটু মানবিকতা দেখাও। মেনে নিলে বলবে 'নতি স্বীকার'। সবকিছুই কিন্তু সঞ্চালিকার চাল নয়, আমাদের গবেট মস্তিস্কের কারণেও বটে। 'প্রতিকী অনশন' নামেও একটা দারুণ জিনিস চালু হয়েছে। বাড়ি থেকে খেয়ে দেয়ে বেরিয়ে আবার বাড়ি ফিরে হাপুস হুপুস খেয়ে নেওয়া। আমি তো প্রায় প্রত্যেক দিন প্রতিকী অনশন করছি সেই গত দশ বছর ধরে। বিঃদ্রঃ ঝাঁট জিনিসটি ঠিক কি সেটি আমার জানা নেই। শুধু জ্বলছে বোঝা যায়, দেখা

আমরা ফিল্ম মেকার নই, আমরা জোগাড়ে।

বিশ্বের কথা বলতে পারব না। ভারতের কথাও জানা নেই। মোটামুটি ভাবে এই কলকাতার ছেলেদের কথা বলতে পারি। ছেলে বলতে শুধু ছেলে নয়। মেয়েরাও আরকি!! তবে তারা সব শুধু ছেলে মেয়ে নয়। কেউ কেউ বুড়োও আছেন তাতে। মানে বলতে চাইছি এই কলকাতায় বা কলকাতার আশেপাশে যারা নিজেদের মত করে সহায় সম্বলহীন অবস্থায় সিনেমা বা ডকুমেন্টারি বা ঐ জাতীয় কিছু একটা করছেন বা করতে চাইছেন । হ্যাঁ তাদের কথা বলতে পারি। না, এমনটা নয় যে তাদের সাথে বিশাল আলোচনা ফালোচনা করেছি। নাওয়া খাওয়া ভুলে তাদের নিয়ে গবেষণায় ব্যাস্ত ছিলাম এমনটাও নয়। আসলে পুরোটাই ব্যাক্তিগত অভিজ্ঞতা নির্ভর। অতিরিক্ত মশলা খেলে যেমন পেট গুড়গুড় করতে পারে, এবং সকলেরই করতে পারে সেটা অনুধাবন করতে গবেষণা লাগে না মাইরি। বেশি ভ্যান্তাড়া না মেরে পয়েন্টে আসা যাক। পয়েন্টে আসছি। জাস্ট আর দু-লাইন ভ্যাঁজাবো। এই লেখায় আমি টেকনিকাল বিষয়ের সমস্যায় আসছি না। এটা কিছু নন-টেকনিকাল বিষয় নিয়ে আমার নিতান্তই ব্যাক্তিগত বক্তব্য। ১। লোকেশান সমস্যা ।। আমাদের গল্প লিখতেই হয় এমন করে যাতে আমার চেনাশোনা এবং আয়ত্তের মধ্যে যা আছে সেখানেই গোটা ব্যাপারটা সালটে নেওয়া যায়, কিছুতেই তার বাইরে যাও