হঠাৎ,
কলকাতার কোনো অচেনা রাস্তায় দাঁড়িয়ে
মনে হয় এ রাস্তা শুধু আমার,
আমিই এখানকার রাজা।
এই যে ফুটপাত জুড়ে আগলে রয়েছে
বিশালকায় বুড়ো বটবৃক্ষ,
এ আমার রাজ্যাভিষেকের স্মৃতি
আমাকে ছায়া দেওয়াই যেন এর একমাত্র দায়িত্ব
সারাদিনের কাজ।
আমি ফুটপাতের চায়ের দোকানে চা খাই
দোকানীকে জিজ্ঞেস করি, চাচা ভালো আছ?
বড় নোট দিয়ে দাম মেটাই
খুচরো ফেরত নিই না।
ওটা আমাকে মানায় না।
তিনিতলার কোনো অফিসের জানলায়
টিফিন করছে কোনো কেরানী
আমি তার উদ্দেশ্যে হাত তুলে দিই
সেও মাথা হেলিয়ে অবাক চোখে হাসে
এভাবেই চলে প্রজার সাথে রাজার ভাব বিনিময়।
এ রাস্তার প্রতিটি ভিখারি আমার আত্মীয়
আমি তাদের কষ্ট ভাগ করে নি।
সারাটা দুপুর ওদের সাথে আড্ডা মেরেই
আমি জুড়ে নিই হৃদয়ের তাত গুলো।
ছেঁড়া চটের বস্তা, উসকো খুসকো দাঁড়ি,
ধুলো মাখা শরীর নিয়ে উৎকট গন্ধ নিয়ে
দাঁড়িয়ে আছে যে পাগল,
তারা সবাই আমার ভাই।
কবিতা কখন লেখা হয় ...
কলকাতার কোনো অচেনা রাস্তায় দাঁড়িয়ে
মনে হয় এ রাস্তা শুধু আমার,
আমিই এখানকার রাজা।
এই যে ফুটপাত জুড়ে আগলে রয়েছে
বিশালকায় বুড়ো বটবৃক্ষ,
এ আমার রাজ্যাভিষেকের স্মৃতি
আমাকে ছায়া দেওয়াই যেন এর একমাত্র দায়িত্ব
সারাদিনের কাজ।
আমি ফুটপাতের চায়ের দোকানে চা খাই
দোকানীকে জিজ্ঞেস করি, চাচা ভালো আছ?
বড় নোট দিয়ে দাম মেটাই
খুচরো ফেরত নিই না।
ওটা আমাকে মানায় না।
তিনিতলার কোনো অফিসের জানলায়
টিফিন করছে কোনো কেরানী
আমি তার উদ্দেশ্যে হাত তুলে দিই
সেও মাথা হেলিয়ে অবাক চোখে হাসে
এভাবেই চলে প্রজার সাথে রাজার ভাব বিনিময়।
এ রাস্তার প্রতিটি ভিখারি আমার আত্মীয়
আমি তাদের কষ্ট ভাগ করে নি।
সারাটা দুপুর ওদের সাথে আড্ডা মেরেই
আমি জুড়ে নিই হৃদয়ের তাত গুলো।
ছেঁড়া চটের বস্তা, উসকো খুসকো দাঁড়ি,
ধুলো মাখা শরীর নিয়ে উৎকট গন্ধ নিয়ে
দাঁড়িয়ে আছে যে পাগল,
তারা সবাই আমার ভাই।
কবিতা কখন লেখা হয় ...
ননস্ট্রাইকার এন্ড থেকে সব ডিফেন্স কাটিয়ে বল পায়ে নিয়ে ধেয়ে আসছে বিপক্ষ টীমের খেলোয়ার, গোলকিপার যদি কবি হয় তো এমন মারাত্মক সিচুয়েশনেও কবিতার লাইন ভাবতে পারে। পোঁদে হাগু নিয়েও কবিতার লাইন ভাবা যেতে পারে এমনকি সেক্স-এর চরম মুহূর্তেও মাথায় খেলে যেতে পারে কবিতার কোনো দুর্দান্ত লাইন। অবশ্য তাই বলে পারফর্মেন্সের কোনো ঘাটতি হয় না।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন