সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০১৫ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সুখী মানুষের সেরা সময় ...

সেই চোদ্দ পনের বছর বয়সের দিনগুলো, যখন ডানাটা গজিয়েছে সবে, যখন এই চেনা বৃত্ত থেকে উড়ে বেরিয়ে যাওয়ার স্বপ্নে আচ্ছন্ন এই মন। যখন খবরের কাগজে সামান্য কিছু বিজ্ঞাপন। সেই সময়টাই তো সেরা সময়, আমার সময়, সেই সময়ের গান, সেই সময়ের সিনেমা, সেই সময়ের কবিতা, সেই সময়ের রিক্সাওয়ালা, দোকানদার, কন্ডাকটার, সেই সময়ের আকাশ, সেই সময়ের বৃষ্টি, সেই সময়ের গরম, সেই সময়ের আম, সেই সময়ের ইলিশ, সেই সময়ের অষ্টমী, সেই সময়ের কালিপটকা। প্রথম সমুদ্র দেখা কিশোর ছেলেটার মুখ হা হয়ে আছে। বালির উপর প্রথমবার লিখছে নিজের নয়, নিজের প্রেমিকার নাম। সেইটাই তো সেরা সময়। ফিরতে হলে সেখানেই ফিরব। একটাই কোনো ছাদের থেকে উড়ছে এ পাড়ার সবক ’টা ঘুড়ি। ঘুড়িতে ঘুড়িতে ঢেকে যাচ্ছে আকাশ। সাদা ধবধবে কাগজে কারো হাতের লেখায় নিজের নাম। সাথে লালকালীতে করা কারুকাজ। বুকপকেটের কুঠুরীতে বহুদিন সযত্নে  তুলে রাখা ছিল সেই সম্পদ। তারপর কাগজের গুড়ো একদিন উড়ে যায় বসন্তের হাওয়ায় । আহা সে কি সময় ছিল। স্কুলের টিফিনে বারান্দা দিয়ে উড়িয়ে দেওয়া এরোপ্লেন। জানলা দিয়ে ভাসিয়ে দেওয়া কাগজের নৌকো। ছুটে এসে রাস্তায় পড়ে থাকা জলের বোতলে ফুটবলের শট। ঘরের দেওয়ালে শচীনের

২২শে শ্রাবণ উপলক্ষ্যে

২৫শে বৈশাখ অথবা ২২শে শ্রাবণ অথবা অশাম শালা অশাম শালা অশাম শালা ..................................................................................................... প্রবীর কুন্ডু রবীন্দ্রনাথকে বোঝা বড় কঠিন। বাঃ কি দারুণ একখানা লাইন। কোনো টপ লেভেলের চ্যানেলে সাদা পায়জামা পরে সন্ধ্যেবেলার আসরে লাইনটা নির্দ্বিধায় ঝেড়ে দিয়ে কামিয়ে আসা গোঁফে একটু তা দিয়ে দিলাম। ওরে হাঁদারামা শুধু রবীন্দ্রনাথকে নয়, নবান্নের মমতা, পিকুর দীপিকা এমনকি পাঁচমাথার পাঁচুগোপালকে বোঝাও চাট্টিখানি কথা নয়। ‘তোমায় গান শোনাব তাই তো আমায় জাগিয়ে রাখো ওগো ঘুম ভাঙানিয়া’ ... লাইনটা বুঝলেন তো কোনো প্রেমিকা বা প্রেয়সীকে নিয়ে নয়, ওটা আসলে রাতের বেলায় শান্তিনিকেতনের কোনো এক ঘরে বৃষ্টির সময় চাল ফুটো হয়ে জল পড়ছিল, সেই আনন্দে লেখা। তোমার মাথা !! কবি তোমায় এস এম এস পাঠিয়েছিল ?? কবির মনে কি চলছিল তা তুমি কি করে জানলে হে ছোকরা ‘পয়গম্বাট’। তোমার নিজের মনের কথা তুমি জানো ?? ট্রেনের জানলায় বসে দূরে দেখলে কি ছু পাঁজি ছেলে কাঁদা মেখে ফুটবল খেলছে। অমনি তুমি নস্টালজিয়ার পাড়ায় খাবি খেয়ে গুমড়ে উঠলে, আহা রে ‘আকাশ ঘিরে মেঘ কর