সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

চতুষ্কোণ - আসলে তো সেই ত্রিকোণ প্রেমের গল্পই

এক টিকিটেই অনেকগুলো সিনেমা দেখে ফেলার সুযোগ রয়েছে 'চতুষ্কোণ' সিনেমায়। অনেকগুলো বলতে মোটে চারটে। এর আগে এক সিনেমায় দশটা ছবি দেখার অভিজ্ঞতা যাদের রয়েছে তারা বলবে এ আর এমন কি। ঠিক কথা। তবে সেখানে দশটা সম্পূর্ণ আলাদা। কোনো যোগসূত্র নেই। ইদানিং সন্দীপ রায়ের 'চার'-ও সেই একই রকম। কোনো যোগসূত্র নেই। প্রসঙ্গত বলে রাখি দারুণ দারুণ কিছু গল্প সম্বলিত 'চার' একটি অতি অখাদ্য বোরিং বাজে মেকিং-এর সিনেমা। কিছু বছর আগে সুমন মুখোপাধ্যায় তার 'মহানগর@কলকাতা' সিনেমায় আলাদা আলাদা তিনটে গল্পকে শেষ মেশ অতি নিপুণ দক্ষতায় এক যোগসূত্রে এনে বেধেঁ ছিলেন। যদিও এখনো আমি সুমনের 'মহানগর@কলকাতা'কেই বেশী এগিয়ে রাখবো শ্রীজিতের 'চতুষ্কোণ'-এর থেকে। সেই ছবিতে অঞ্জন দত্ত, বিপ্লব চট্টোপাধ্যায়, একটি ছোটো জায়গায় কবীর সুমন ফাটিয়ে অ্যাক্টিং করেছিলেন। যাই হোক এখানে এসব আলোচনা করছি কেন? এটা তো 'চতুষ্কোণ' নিয়ে আলোচনা। যেটা বলছিলাম, এক টিকিটে অনেকগুলো সিনেমা দেখে ফেলার মজার সাথে সাথে এক টিকিটে অনেকগুলো সিনেমা মনে করিয়ে দেওয়ার মত ঘটনাও এখানে ঘটেছে। শ্রীজিত অনুগামী এবং তার চাটু

নারী স্বাধীনতা নিয়ে আমার ব্যাক্তিগত কিছু সংশয়

বাবারা জানে মেয়ে ছোটো জামা পরে রাস্তায় বেরোলে ছেলেরা কু-নজর দেবে। টিটকিরি দেবে। অন্ধকার রাস্তায় সুযোগ পেলে হাত ধরে টান দেবে। দলে আরো কিছু ছেলে থাকলে হয়তো বল পূর্বক ধর্ষণ করবে। খারাপ মানুষরা যেহেতু খারাপ-ই তাই তারা খারাপ কাজ-ই করবে। চোর চুরি করে বলেই আমরা ঘরে তালা দিয়ে বেরোই। আজ অবধি কাউকে দেখিনি চোরকে 'চুরি করা অন্যায়' জ্ঞান দিয়ে নিজের ঘর খোলা রেখে নিশ্চিন্তে দীঘা বেড়াতে গেছেন। ধর্ষককে জ্ঞান দিয়ে যে কোনো লাভ হবে না সেটা বাবা মায়েরা জানে। তাই তারা তাদের সন্তানকেই উপদেশটা দেন। সন্তান ছেলে হোক কি মেয়ে , বাবা মায়েরা জানে রাত একটায় রাস্তায় ঘুরলে সেটা বিপজ্জনক। ছেলে ঘুরলেও বিপজ্জনক, মেয়ে ঘুরলেও বিপজ্জনক। ছেলেকে মানা করলে সে শোনে না। উলটে তার বীরত্বের ফিরিস্তি শোনায়। মেয়েকে না করলে সেও শোনে না। 'এটা নারী স্বাধীনতার যুগ, আমার যে পোশাক পরতে ভালো লাগে সেটাই পরব' বলে রাস্তায় বেরিয়ে যায়। মেয়ে বোঝে না। নারি স্বাধীনতার যুগ সেটা এই বাবা জানে, এই মেয়ে জানে। কিন্তু যে ধর্ষণ করবে সে সেটা জানেও না, মানেও না। নিজের বাড়ির মেয়েদের রক্ষার্থে যে বাবা-মা তাদের রাতের বেলায় একা বেরোতে বা ছো

শুরুর খানিক

শুরুর খানিক মৃণাল মানিক / অন্তে সুভাষ ঘাই হঠাৎ কেন ? প্রতিদিন ফাঁকা সময় বিশেষ করে কোথাও যাওয়া আসার পথে মাথায় কিলবিল করে শব্দের   নাতি - পুঁতি দাদু দিদারা। রোজ ঘুমোনোর আগে তাদের বিসর্জন দিয়ে দিই মশারির জালে। পরদিন নতুন দিন , আবার মাথা খেতে শুরু করে নতুন শব্দরা। এই করেই মশারি আমার ছিঁড়ে যায় দুদিন যেতে নে যেতেই। জ্বালাতন দূর করতেই আশ্রয় নিতে হোলো এই আন্তর্জালের।   after all  সবই তো জঞ্জাল।